দেশের সংকটময় এমন পরিস্থিতির কারণ খুঁজতে আলোচনায় বসার কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে মনে করেন বিক্রমাসিংহে। তিনি বলেন, ‘একটি মাত্র পথ, যেটি আমাদের সামনে খোলা আছে, সেটি হলো আইএমএফের সহায়তা চাওয়া। এ ছাড়া আমরা সংকট কাটিয়ে উঠতে পারব না।’
এ বিষয়ে আইএমএফের সঙ্গে শ্রীলঙ্কা সরকার সফলভাবে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন বিক্রমাসিংহে। তাঁর ভাষ্যমতে, একটি দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কা আইএমএফের আস্থা অর্জন করতে সফল হয়েছে।
বৈঠকে ইউরোপ ও আমেরিকায় বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে আসার বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এমন পরিস্থিতে আগামী বছর নাগাদ আমাদের রপ্তানি কমে যেতে পারে। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে আমাদের পর্যটনশিল্পকে সামনের দিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
বিক্রমাসিংহে মনে করেন, চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির কিছুটা অগ্রগতি হবে। আর ২০২৪ সালে অর্থনীতি আরও ভালো অবস্থানে পৌঁছে যাবে। এ সময় তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, দেশের দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও ত্রাণ সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসবে।